খাগড়াছড়িতে ৭ খুনের আসামীদের গ্রেফতার দাবি

683

 

স্টাফরিপোর্ট- ২৩ আগস্ট ২০১৮, দৈনিক রাঙামাটি (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি):  গত ১৮ আগস্ট ২০১৮, সকাল সাড়ে ৮ টায় খাগড়াছড়ি স্বনির্ভর বাজারে পুলিশ বক্স ও বিজিবি সেক্টর সদর দপ্তরের সন্নিকটে সশস্ত্র দুর্বৃত্ত কর্তৃক এলোপাতাড়ি গুলি চালিয়ে পিসিপি’র ভারপ্রাপ্ত জেলা সভাপতি তপন চাকমা, সহসাধারণ সম্পাদক এল্টন চাকমা, গণতান্ত্রিক যুব ফোরাম (ডিওয়াইএফ)’র কেন্দ্রীয় সদস্য পলাশ চাকমাসহ ৭ জনকে নির্মমভাবে হত্যাকারীদের দ্রæত গ্রেফতারের দাবি জানিয়ে ১২ ছাত্র-নারী-যুব সংগঠনের কন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ বিবৃতি দিয়েছে।

বিবৃতিতে উল্লেখিত ১২ সংগঠনের নেতারা হলেন- হিল উইমেন্স ফেডারেশনের সভাপতি নিরুপা চাকমা, পিসিপির সভাপতি বিনয়ন চাকমা, গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের সভাপতি অংগ্য মারমা, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি পারভেজ লেলিন, বিপ্লবী ছাত্র মৈত্রীর সভাপতি ইকবাল কবির, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি গোলাম মোস্তফা, ছাত্র গণমঞ্চের সভাপতি সাঈদ বিলাস, ছাত্র ঐক্য ফোরামের যুগ্ম আহবায়ক সরকার আল ইমরান, সিপিবি নারী সেলের আহবায়ক লক্ষী চক্রবর্তী, নারী সংহতির সাধারণ সম্পাদক অপরাজিতা চন্দ, বিপ্লবী নারী মুক্তির আহবায়ক নাসিমা নাজনীন ও বিপ্লবী নারী ফোরামের আমেনা আক্তার।

নেতৃবৃন্দ বলেন, এই ন্যাক্কারজনক হত্যাকাণ্ড কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। ধারাবাহিকভঅবে পাহাড়ে সন্ত্রাসী হামলা ও হত্যার ঘটনা ঘটছে কিন্তু কোনো হত্যাকাণ্ডেরই বিচার হচ্ছে না, এই বিচারহীনতার কারণে দুর্বৃত্ত ও খুনী-সন্ত্রাসীদের দৌরাত্ব দিন দিন বাড়িয়ে তুলেছে। রক্তের দাগ শুকাতে না শুকাতেই পার্বত্য চট্টগ্রাম বারবার রক্তে রঞ্জিত হচ্ছে। সরকার সারাদেশের মতো পাহাড়ে চলমান হত্যাকাণ্ড বন্ধ না করে প্রকারান্তরে খুনী-সন্ত্রাসীদের মদদ দিচ্ছে। সমস্ত সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও হত্যার দায় সরকারকেই নিতে হবে।

বার্তা প্রেরক- বিনয়ন চাকমা, সভাপতি, পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ
পোস্ট করেন- শামীমুল আহসান, ঢাকা ব্যুরো প্রধান।