গবাদি পশু পালনে সনাতন পদ্ধতি পরিহার করে কমপুঁজি দিয়ে অধিক লাভ, এমন কাজ করতে হবে। আগেকার সময়ে এক পরিবারে ১০০টি গরু পালন করা গেলেও সেসব খালিজমি এখন আর নেই। ডিজিটাল এই যুগে উন্নত জাত কৃত্রিম প্রজনন পদ্ধতিও অনুসরণ করতে হবে।এতে যে গাভী এককেজি দুধ দিতো, সে গাভী পাঁচ কেজি দুধ দেবে। ফলে সে পরিবার কম পরিশ্রম কবে আর্থিক ভাবে লাভবান হবে।
মঙ্গলবার সকাল ১১টায় রুমা সদরে পালিপাড়া প্রাঙ্গনে গবাদি পশু ও হাঁস মুরগিকে বিনামূল্যে কৃমি ও টীকা দান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপজেলা চেয়ারম্যান অংথোয়াইচিং মারমা এসব কথা বলেন।
উপজেলা পরিষদ ও প্রাণী সম্পদ দপ্তর বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় এ সভার আয়োজন করেছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ শরিফুল হকের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন, উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মংক্যচিং মারমা, রুমা প্রেস ক্লাবের সভাপতি শৈহ্লাচিং মারমা ও সদর ইউপিন স্থানীয় মহিলা সদস্যা ক্রাসোয়াংউ মারমা প্রমুখ।
পরে প্রায় শতাধিক হাস-মুরগী, গরু-ছাগলকে টীকা ও কৃমি ঔষধ বিতরণ করা হয়।