গার্মেন্টকর্মীকে আটকে ধর্ষণ ও ভিডিওচিত্র ধারণ: গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের

377

স্টাফরিপোর্ট- ২৪ জুন ২০১৮, দৈনিক রাঙামাটি (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি):  ‘ধামরাইয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে’ শিরোনামে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ। সংগঠনের সভাপতি- আয়শা খানম ও সাধারণ সম্পাদক- মালেকা বানু এ ঘটনায় জড়িতদের বিচার দাবি করেন।

নেত্রীবৃন্দ মনে করেন, প্রশাসনের পক্ষ থেকে মানবিক ও নারীবান্ধব পুলিশ প্রশাসন গড়ে তোলার জন্য যখন ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে যা প্রশংসার দাবী রাখে। তখন পুলিশ সদস্য কর্তৃক গার্মেন্টকর্মীকে ধর্ষণ ও ভিডিও চিত্র ধারণের ঘটনা কাম্যনয়। তারা ঘটনার সাথে জড়িত পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত সাপেক্ষে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহনসহ জড়িতকে যথাযথ শাস্তি, নির্যাতনের শিকার তরুণী ও তার পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের জন্য দাবি জানাচ্ছে। সেই সাথে নারী ও শিশু নির্যাতনের প্রতিরোধে ব্যক্তি ও নাগরিক সমাজকে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহবান জানাচ্ছে।

জানাগেছে, রুবেল হোসেন নামে গাজীপুর জেলা হাইওয়ে পুলিশের সদস্য ঢাকার ধামরাইয়ে শ্রীরামপুর গ্রামের মোসলেম ব্যাপারীর ছেলে একই এলাকার তরুণী গার্মেন্টকর্মীকে কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিল। কুপ্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ৪ জুন ২০১৮ ইং তারিখ রাতে রুবেল হোসেন তরুণীকে জোরপূর্বক নিজঘরে নিয়ে ধর্ষণ ও ভিডিও চিত্র ধারণ করে।

পোস্ট করেন- শামীমুল আহসান, ঢাকা ব্যুরো প্রধান