বান্দরবানে নাগরিক পরিষদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা

317

 

॥ বান্দরবান প্রতিনিধি ॥

স্বাধীন রাষ্ট্রে থেকে সরকারী সুযোগ সুবিধা ভোগ করে সন্তু জুম্মল্যান্ড প্রতিষ্ঠার রূপরেখা তৈরী করেছে। এইজন্য সন্তু লারমার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা করা উচিত। বাংলাদেশের ভোটার না হয়েও কিভাবে পার্সপোট পেয়েছেন আর কিভাবে এই খুনির গাড়িতে জাতীয় পতাকা উড়ানো হচ্ছে সেই প্রশ্ন তোলা হয়।

খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার বাবুছড়ায় পাহাড়ি সন্ত্রাসী কর্তৃক ভূমি রক্ষা কমিটির সভাপতি আবদুল মালেকের স্বপরিবারে ব্রাশ ফায়ার ও তার স্ত্রীকে হত্যার প্রতিবাদে বান্দরবানে পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে এসব কথা বলেন নেতৃবৃন্দ।

রোববার সকালে প্রেসক্লাব সামনে আয়োজিত সমাবেশে বক্তারা খাগড়াছড়ির এ হত্যাকান্ডের জন্য পাহাড়ে সন্ত্রাসের গডফাদার জেএসএস প্রধান সন্তু লারমাকে দায়ী দায়ী করে আরো বলেন- আর কতো খুন-গুম হলে পাহাড়ে তাদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড বন্ধ হবে। অবিলম্বে খুনী সন্তু লারমাকে আইনের আওতায় আনার জন্য সরকারের কাছে জোর দাবি জানান। পাহাড়ী সন্ত্রাস প্রতিরোধে আইন শৃংখলা বাহিনীকে সর্বাত্তক সহযোগিতার আশ্বাসও দেন নাগরিক পরিষদের নেতৃবৃন্দ। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহ সভাপতি কাজী মুজিবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক কাজী মোহাম্মদ নাছিরুল আলম, ছাত্র নেতা মিজানুর রহমান, পৌর সাধারন সম্পাদক এরশাদ চৌধুরী।